
শিক্ষা সভ্যতার বাহন। শিক্ষা অন্ধকারকে দূরিভূত করে ব্যক্তি ও সমাজকে আলোকিত করে। অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করার মানসে ১৯৯৫ সালের পহেলা জানুয়ারি মাসে সাবেক রাষ্ট্রপতি মরহুম আবু সাঈদ চৌধুরীর সুযোগ্য পুত্রদ্বয় জনাব আবুল হাসান চৌধুরী ও আবুল কাসেম চৌধুরীর দানকৃত জমিতে টাঙ্গাইল জেলার অন্তর্গত মধুপুর উপজেলার আলোকদিয়া গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয় আলোদকদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়টি। প্রতিষ্ঠাকালিন প্রধান শিক্ষক মরহুম ইয়াসিন ০১-০১-১৯৯৫ সন হইতে ০৮-১২-১৯৯৬ সন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ০৯-১২-১৯৯৬ সন হইতে অদ্যাবধি পর্যন্ত মোঃ আবুল কালাম আজাদ প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্বরত আছেন। এ বিদ্যালয়টি দক্ষ পরিচালনা পর্ষদ ও মেধাবী শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা পরিচালিত।
মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট আশীর্বাদ, শিক্ষার্থীরা এক বিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর ও আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিজেদেরকে সৎ ও দক্ষ নাগরিক হিসাবে গড়ে তুলব এবং জাতি , ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে কল্যাণ করবে।
প্রধান শিক্ষক
মোঃ আবুল কালাম আজাদ

মুস্তাফিজুর রহমান (ডিগ্রি) কলেজ বিগত ০৩ (তিন) দশক ব্যাপী সন্দ্বীপে শিক্ষার প্রসার এবং শিক্ষার মানােন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। সন্দ্বীপের প্রবাদতুল্য ব্যক্তিত্ব দ্বীপবন্ধু মুস্তাফিজুর রহমান, যিনি সন্দ্বীপের মাটি ও মানুষের প্রতি অকৃত্রিম ভালবাসার বদৌলতে সন্দ্বীপের মানুষের হৃদয়ে স্থায়ী আসন তৈরি করেছেন, তিনি এ কলেজটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। যে স্বপ্ন নিয়ে তিনি এ কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সে স্বপ্ন পূরণের পথে কলেজটি অনেক দূর এগিয়ে গেছে। বিশেষ করে সন্দ্বীপের নারী সমাজ এই কলেজের মাধ্যমে উচ্চ শিক্ষা অর্জনের যে সুযােগ গ্রহণ করেছে, তা সন্দ্বীপের সমাজ বাস্তবতায় এক যুগান্তকারী ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। বর্তমান সাংসদ দ্বীপরত্ম মাহফুজুর রহমান মিতার সার্বিক পৃষ্ঠপােষকতায় কলেজের যথেষ্ঠ অবকাঠামােগত উন্নয়ন ঘটেছে। কলেজের শিক্ষার মান, পরীক্ষার ফলাফল এবং সহ-শিক্ষা কাৰ্য্যক্রম সন্তোষজনক। আমি এ কলেজের উত্তরােত্তর সমৃদ্ধি কামনা করি।।